জাগ্রত হৃদয়:হৃদয়ের প্রশান্তি(কিছু কবিতা)

 সকলের সূর্য উঠে পাখি ডাকা ভোরে

আরিফ কুলের সূর্য উঠে রাত গভীরে।

সকলেই পরে থাকে গভীর ঘুমের ঘরে,

আরিফ রা জেগে থাকে রবের স্মরনে।


অন্ধকার গহীন হলে আরিফ চেহারায়,

পূর্নিমার চাঁদের মতো নূর চমকায়।।

চোখে মুখে ভয়ের ছাপ নাজানি কি-হয়, 

কেয়ামতের কঠিন দিনে শিক না লাগে পায়।


যদি তোমার চোখ পড়ে তাদের চেহারায়,

অভিভূত হবে তুমি তব পূর্নতায়।

যত দেখবে তত ভরবে মনটা তোমার

এখন থেকেই শুরু হোক সেই পথ চলা।


রাতের আঁধার যখন ঘন গভীর হয়

চাঁদ তারাদের সাথে আরিফও জেগে রয়।।





হৃদয়


আজ গল্প শুনাবো একটি জাদুঘরের

ঘরটি ছোট হলেও, বড় বৈচিত্রময়।।

সেই ঘরে বাস করে ভালোবাসা,শত্রুতা

আরো কত শত বিপরীতমুখী চরিত্রতা।


সেই ঘরেই হিংসা লোভ অহমিকা জন্মায়,

আবার সেখানেই ভালোবাসা শোভা ছড়ায়।

এটা এমন এক জাদুঘর,যার মতো নেই,

পৃথিবীতে অন্য কোনো ঘর।


সেখানে জন্ম নেয়, ফাসাদ মারামারি,

সেখানেই শাণিত হয় প্রেমের তরবারি,

জানো কোথায় পরে আছে  সেই ঘরখানি,

বুকের বামে খুজে দেখো,পেয়ে যাবে জানি।


সেই জাদুঘরের নাম কি শুনতে মন চায়।

শুনে নাও,বলছি আমি, তার না হৃদয়।



প্রকৃতিতে খুজি তোমায় 


সকাল সন্ধা খুঁজি তোমায়, ভাবি গভীর মনে

ব্যথার সাগর আমার হৃদয়,বাঁশি বাজে প্রানে

যদি কভু না পাই তোমায়,এই বিরহ ব্যাথায়,

হৃদয় আমার চূর্ন হবে থাকি আমি যেথায়।।


পাহাড় পর্বত নদী নালায় খুঁজে ফিরি তোমায়,

ধরা তবু দাও আমার হৃদয়ের আয়নায়।

ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলা পাখিদের মেলায়

মনকে আমি হারিয়ে ফেলি তোমায় পাব আশায়।


সাগর নদীতে কত মাছ সাতরায়,মৌমাছিরা কত

সুন্দর করে বাসা বানায়,মধু ভরা বাসাগুলো দেখি,

ভাবি নিশ্চই এগুলোর পেছনে আছো তুমি,

এগুলো সবই তোমার নিপুণ হাতের কারিগরি। 


নদীর বুকে চলে কত পাল তোলা নাও,

সাগর বুকের জাহাজ এবং বড় নৌকাও,

তোমার দিকে দেয় ইশারা,ফেলে ভাবনায়,

তোমার দিকে চলুক দ্রুত ভাবুক এ হৃদয়।।


Share on Google Plus

About হৃদয়ের প্রশান্তি

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.

0 comments:

Post a Comment