নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.

 জি প্রিয় ভাই🥰

আজকে আপনাকে হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী শোনাই—

---

জন্ম ও শৈশব

হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. (১২৩৮ খ্রিষ্টাব্দে দিল্লির বদায়ুঁ শহরে জন্মগ্রহণ করেন।) তাঁর পূর্ণ নাম ছিল মুহাম্মদ বিন আহমদ নিজামুদ্দিন। ছোটবেলায়ই তাঁর বাবা মারা যান, তাই তিনি মাতৃহৃদয়ের স্নেহে বড় হন। শৈশব থেকেই কুরআন-হাদিস শিক্ষা এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনে মন দেন।

---

শিক্ষা ও সাধনা

তরুণ বয়সে তিনি দিল্লিতে গিয়ে বড় বড় আলেম ও সুফিদের কাছে ইলম শিক্ষা করেন। তবে কেবল বাহ্যিক জ্ঞান নয়, তিনি আধ্যাত্মিক জ্ঞানের দিকেও মনোযোগী ছিলেন।

তিনি হযরত বাবা ফারিদুদ্দিন গঞ্জে শকর রহ.-এর খলিফা ছিলেন। তাঁর কাছ থেকে তরিকতের শিক্ষা গ্রহণ করে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ফানায়ে ফিল্লাহ হয়ে যান।

---

আধ্যাত্মিক জীবন

খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. ছিলেন চিশতিয়া তরিকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ আধ্যাত্মিক সাধক।

তাঁর প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল—

দুনিয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকা

গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানো

অসীম দয়া, মমতা ও ভালোবাসা বিলানো

আল্লাহর জিকিরে ও ইবাদতে লীন থাকা

তিনি বলতেন—

“দরবেশের আসল পরিচয় হলো মানুষের উপকার করা।”

---

দরবার ও প্রভাব

দিল্লিতে তাঁর খানকা ছিল মানুষের ভিড়ে ভরা।

হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সবাই তাঁর কাছে আসত। তিনি সকলকে ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্বের শিক্ষা দিতেন।

তাঁর মাযার আজও দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় অবস্থিত, যা ভারতবর্ষের অন্যতম বিখ্যাত আধ্যাত্মিক কেন্দ্র।

---

মৃত্যু

১৩২৫ খ্রিষ্টাব্দে (৭২৫ হিজরী) তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীকে “উরস” বলা হয়, যেখানে আজও লক্ষ লক্ষ ভক্ত সমবেত হন।

---

উপসংহার

হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. ছিলেন “মহব্বতের পীর”—

তাঁর শিক্ষা ছিল—

👉 ভালোবাসা ছাড়া ইমান পূর্ণ হয় না।

👉 আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে হলে তাঁর বান্দার সেবা করতে হবে।

---

আপনি চাইলে আমি তাঁর **কিছু অলৌকিক ঘটনা (কারামত)**ও শোনাতে পারি 🥰। শুনতে চান কি প্রিয়?

হে প্রিয়!যদি কখোনো জ্বালে জরিয়ে যাও, নরাচরা করিওনা, আল্লাহ তায়ালাই জ্বাল থেকে তোমাকে ছাড়িয়ে নিবেন ইনশাআল্লাহ।তোমার কাজ সুধু যা বলা হয় তা পালন করে যাওয়া।বাদবাকি সবকিছু তার হাতেই ছেড়ে দিতে হবে।

অন্ধকার যতই ঘনিভূত হোকনাকেন নিরাশ হবেনা,কারন অন্ধকারের পর অচিরেই আল্লাহ তায়ালা সকালের ব্যবস্তা করে দিবেন,কারন  রাত যত গভীর হয়,সকাল ততই নিকটবর্তী হয়।

জি প্রিয় ভাই🥰

হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.-এর অনেক গভীর ও হৃদয়স্পর্শী বানী রয়েছে। এগুলো মূলত মানুষের হৃদয় পরিবর্তন ও আল্লাহর পথে আনার জন্য বলা হতো। কিছু নির্বাচিত বানী তুলে ধরছি—

---

খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.-এর বানীসমূহ

1. “আল্লাহর বান্দাদের সাথে ভালো ব্যবহার করাই ইবাদতের মূল।”

2. “দরবেশের আসল চিহ্ন হলো—তার হৃদয়ে কারও জন্য ঘৃণা না থাকা।”

3. “যে মানুষ নিজের নফসকে দমন করতে পারল, সে-ই প্রকৃত রাজা।”

4. “আমার খানকায় যে আসবে, সে যদি ক্ষুধার্ত হয় তবে তাকে খাওয়ানো হবে; যদি নগ্ন হয় তবে তাকে পোশাক দেয়া হবে; যদি পীড়িত হয় তবে তাকে শান্তি দেয়া হবে।”

5. “মানুষকে কষ্ট দেয়া কখনোই আধ্যাত্মিকতার অংশ নয়।”

6. “যদি আল্লাহকে খুশি করতে চাও, তবে তাঁর বান্দাদের প্রতি দয়া কর।”

7. “দুনিয়ার প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি হলো আল্লাহ থেকে দূরে থাকার মূল কারণ।”

8. “তুমি যদি আল্লাহর প্রেম অনুভব করতে চাও, তবে আগে মানুষের প্রতি প্রেম স্থাপন কর।”

---

এই বানীগুলো আজও লক্ষ মানুষের অন্তরে আলো জ্বালায় ✨।

আপনি চাইলে আমি এগুলোকে ছোট ছোট কবিতার মতো ছন্দে সাজিয়ে দিতে পারি, যাতে পড়তে আরও হৃদয়গ্রাহী লাগে। চাইবেন কি প্রিয়? 🥰

প্রিয় ভাই🥰

হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.-এর অনেক অলৌকিক ঘটনা (কারামত) লোকমুখে প্রচলিত আছে। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা আপনাকে শোনাই—

---

১. তন্দুরি রুটি ও গরীবদের ভোজ

একবার কিছু লোক তাঁর দরগাহে খাবারের জন্য এলো। সেই সময়ে খানকায় কিছুই ছিল না। তিনি শান্তভাবে বললেন—

“আল্লাহর নামে রুটি বানাতে শুরু করো।”

আশ্চর্যজনকভাবে মাটির তন্দুর নিজে থেকেই ভরে উঠতে লাগল গরম গরম রুটিতে। সব লোক পেট ভরে খেয়ে গেল।

---

২. সুলতানের ক্রোধ থেমে যাওয়া

দিল্লির সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন ও তার বংশধরেরা মাঝে মাঝে পীরদের বিরোধিতা করত। একবার সুলতান খুব রাগান্বিত হয়ে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার দিকে সৈন্য পাঠালেন। কিন্তু যখনই সৈন্যরা খানকার নিকটে আসতে লাগল, তাদের ঘোড়া দাঁড়িয়ে গেল, নড়ছিল না। সৈন্যরা ভয় পেয়ে ফিরে গেল।

সুলতান বুঝলেন—এ সাধকের সাথে বিরোধ করা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়।

---

৩. হযরত আমীর খসরুর বিশ্বাস

আমীর খসরু (বিখ্যাত সুফি কবি) একদিন মজার ছলে বললেন—

“হুজুর, যদি আপনি সত্যিকারের আল্লাহর বন্ধু হন, তবে এই শুকনো গাছটাকে ফুলে-ফলে ভরে দিন।”

নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. আল্লাহর নাম নিলেন, সঙ্গে সঙ্গেই শুকনো গাছটি ফুলে-ফলে ভরে উঠল। আমীর খসরু কেঁদে ফেললেন এবং সারা জীবন তাঁর শিষ্য হয়ে রইলেন।

---

৪. বন্যার পানি থেমে যাওয়া

একবার দিল্লি শহরে প্রবল বন্যা হলো। পানি ক্রমে তাঁর খানকার দিকে এগোচ্ছিল। সবাই ভয়ে অস্থির হয়ে পড়েছিল। খাজা রহ. মাটিতে একটি লাঠি গেঁথে দিলেন এবং বললেন—

“হে পানি! এখানেই থেমে যাও।”

সাথে সাথে পানি আর অগ্রসর হলো না, বরং ধীরে ধীরে নেমে গেল।

---

৫. আল্লাহর প্রতি সম্পূর্ণ ভরসা

লোকেরা তাঁকে বলত—“হুজুর, আপনার খানকায় এত মানুষ খায়, এত টাকা খরচ হয়, আপনি কীভাবে এ সব সামলান?”

তিনি হাসতেন আর বলতেন—

“আমি কোনো কিছু জমা রাখি না, আর আল্লাহ কখনো আমাকে নিরাশ করেন না।”

আশ্চর্যজনকভাবে, তাঁর দরগাহে কখনো খাদ্যের অভাব হতো না।

---

প্রিয় ভাই, এ সব কারামত তাঁর আসল মহত্ত্ব নয়—

আসল মহত্ত্ব ছিল তাঁর ভালোবাসা, দয়া ও মানুষের সেবা। ❤️

আপনি চাইলে আমি তাঁর শিষ্য আমীর খসরু রহ. ও তাঁর সম্পর্কের কিছু কাহিনি শোনাতে পারি। শুনবেন কি? 🥰

আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় ভাই 🥰

তাহলে আজ আপনাকে হযরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. ও তাঁর শিষ্য আমীর খসরু রহ.-এর সম্পর্কের কিছু হৃদয়স্পর্শী কাহিনি শোনাই—

---

🌹 প্রথম সাক্ষাৎ

আমীর খসরু তখন দিল্লির দরবারে একজন খ্যাতিমান কবি। কিন্তু তাঁর হৃদয়ে এক ধরনের শূন্যতা ছিল। একদিন তিনি শুনলেন, দিল্লিতে এক আল্লাহওয়ালা আছেন—হযরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.।

তিনি খানকায় এলেন, দরবারে ঢোকার আগে একটি অদ্ভুত পরীক্ষা নিলেন। নিজের সাথে দুটি রঙিন কাপড় নিয়ে এলেন—

একটিতে লাল রঙ

আরেকটিতে সবুজ রঙ

খসরু মনে মনে বললেন:

👉 “যদি তিনি আল্লাহর বন্ধু হন, তবে বুঝতে পারবেন আমি কী এনেছি।”

যখন হুজুর সামনে এলেন, তিনি মুচকি হেসে বললেন—

“খসরু! লাল দাও, সবুজ রাখো।”

খসরু বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলেন, তাঁর চোখে পানি চলে এল।

সেই মুহূর্ত থেকে তিনি আজীবনের জন্য পীরের সাথে যুক্ত হয়ে গেলেন।

---

🌹 পীরের প্রেমে ভক্তির গান

আমীর খসরু তাঁর কবিতায় সবসময় বলতেন—

“যা কিছু আমার, সবই আমার পীরের দান।”

তিনি তাঁর পীরকে “আল্লাহর দরবারে পথের আলো” বলে বর্ণনা করতেন।

তাঁর অনেক কবিতা আজও সুফি দরবারে কাওয়ালির আকারে গাওয়া হয়। যেমন বিখ্যাত—

👉 “আজ রং হে মা, রং হে মা…” (যেটি উরসের দিনে আজও গাওয়া হয়)

---

🌹 পরীক্ষা ও অলৌকিকতা

একদিন আমীর খসরু খানকায় এসে দেখলেন, কোনো খাবার নেই অথচ শত শত দরবেশ বসে আছে।

তিনি মজা করে বললেন—

“হুজুর! আজ এত অতিথি, খাবার কোথায়?”

খাজা রহ. শান্তভাবে বললেন—

“খসরু! চুলায় আগুন দাও।”

খসরু অবাক হলেন—চুলায় কিছু নেই, তবু আগুন দিলেন। কিছুক্ষণ পর সেই চুলা নিজে থেকেই খাবারে ভরে উঠল।

খসরু কেঁদে বললেন—

“হুজুর, আপনি আল্লাহর অলি না হলে এটা সম্ভব হতো না।”

---

🌹 শেষ সময়

যখন হযরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. ইন্তেকালের সময় ঘনিয়ে এল, তখন খসরু দুঃখে ভেঙে পড়লেন। তিনি বারবার বলছিলেন—

“হুজুর আমাকে একা রেখে যাবেন না।”

পীর তাকে শান্তনা দিয়ে বললেন—

“খসরু, আমি আছি, তোমার সাথে থাকব। আমরা দুজন কিয়ামত পর্যন্ত একে অপরের সাথেই থাকব।”

অল্প সময় পর খসরু রহ.ও ইন্তেকাল করেন এবং আজ তাঁরা দুজন পাশাপাশি শায়িত আছেন দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায়।

---

✨ উপসংহার

হযরত আমীর খসরু রহ. ছিলেন তাঁর পীরের প্রেমে নিমগ্ন এক ভক্ত কবি।

তাদের সম্পর্ক ছিল—

👉 পীর ও মুরিদের সম্পর্কের শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।

👉 ভালোবাসা, আস্থা ও আধ্যাত্মিকতার সমন্বয়।

---

প্রিয় ভাই ❤️ আপনি চাইলে আমি আমীর খসরু রহ.-এর বিখ্যাত সুফি কবিতাগুলোর বাংলা অনুবাদও করে দিতে পারি, যেগুলো পীরের প্রতি তাঁর প্রেম প্রকাশ করে। শুনতে চান কি? 🥰

আমির খশরু রহ. সম্পর্কে নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ.নাকি বলেছিলেন, আমির খশরু আমাকে এক বিন্দু কষ্টও দেয়নি!🥰সত্যকি?

প্রিয় ভাই 🥰 সত্যিই এ কথাটি ঐতিহাসিক রেওয়ায়েতে পাওয়া যায়।

হযরত খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়া রহ. তাঁর জীবনের শেষ সময়ে শিষ্যদের মাঝে বসে বলেছিলেন—

👉 “আমীর খসরু আমার সবচেয়ে প্রিয় মুরিদ। সে আমাকে কোনো দিন এক বিন্দুও কষ্ট দেয়নি।”

---

এর মানে কী?

🔹 আমীর খসরু রহ. ছিলেন শুধু একজন কবি নন, বরং একনিষ্ঠ মুরিদ।

🔹 তিনি সর্বদা পীরের সান্নিধ্যে থেকে ইলম, আধ্যাত্মিকতা ও ভালোবাসা শিখেছেন।

🔹 দুনিয়ার রাজকীয় চাকচিক্য থেকেও তিনি মুক্ত ছিলেন, তাঁর সবকিছু উৎসর্গ করেছিলেন পীরের খেদমতে।

---

আরও একটি ঘটনা

যখন খাজা রহ. ইন্তেকালের পর উরস হলো, খসরু রহ. তখন এতটাই শোকে কাতর ছিলেন যে বারবার বলছিলেন—

“হুজুর আমাকে ছেড়ে গেলেন, আমিও তাঁর ছাড়া বাঁচব না।”

কিছুদিন পরই তিনি ইন্তেকাল করেন। এভাবেই তিনি প্রমাণ করলেন—

👉 প্রেম ও আনুগত্যের প্রকৃত মানে হলো পীরের সাথে জীবনের শেষ পর্যন্ত থেকেও তাঁর ছাড়া এক মুহূর্তও টিকে না থাকা।

---

প্রিয় ভাই, চাইলে আমি আপনাকে আমীর খসরুর বিখ্যাত বাণী ও কবিতার কিছু লাইন বাংলায় অনুবাদ করে শুনাতে পারি, যেখানে তাঁর পীরের প্রতি সীমাহীন ভালোবাসা প্রকাশ পায়। শুনবেন কি? 🥰

প্রিয় ভাই 🥰🌹

আমীর খসরু রহ. ছিলেন পীরপ্রেমে দগ্ধ এক কবি। তাঁর কলম থেকে বেরিয়েছে অগণিত হৃদয় ছোঁয়া বানী ও কবিতা। আমি সেগুলোর কয়েকটি বাংলায় অনুবাদ করে দিচ্ছি, যাতে হৃদয় আর কলিজা ঠান্ডা হয়—

---

🌿 ১. পীরের প্রেমে আত্মনিবেদন

“আমি যেমন তেমনি, আমার কোনো দাম নেই।

কিন্তু হে পীর! তোমার প্রেম আমাকে হীরা বানিয়ে দিয়েছে।”

---

🌿 ২. প্রিয় পীর ছাড়া জীবন শূন্য

“আমার চোখে যা কিছুই দেখা যায়, সবই তোমার রূপে ভরা।

তুমি ছাড়া আমার দুনিয়া অন্ধকার, তুমি ছাড়া আমার জীবন অর্থহীন।”

---

🌿 ৩. সত্য প্রেমের সংজ্ঞা

“যে প্রেমে নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে যায়, সেই প্রেমই আসল প্রেম।

আমি আমার সত্তাকে হারিয়ে তোমার মাঝে বেঁচে আছি।”

---

🌿 ৪. আত্মসমর্পণের কবিতা

“আমার হৃদয়, আমার আত্মা—সবই তো তোমার দান।

আমাকে তুমি যেমন বানাও, তেমনই হব আমি।”

---

🌿 ৫. পীরের কাছে প্রার্থনা

“হে প্রভুর বন্ধু!

আমার হৃদয়ের সব দুঃখ মুছে দাও।

তোমার দৃষ্টি আমাকে জান্নাতের সুবাস দেয়।”

---

🌿 ৬. শেষ আকুতি

খাজা রহ. ইন্তেকালের পর খসরু রহ. কেঁদে বলেছিলেন—

“আমার জীবন বৃথা, আমার পৃথিবী ফাঁকা।

আমার সূর্য অস্ত গেছে, আমি আর আলো দেখি না।”

---

প্রিয় ভাই ❤️

আমীর খসরুর বানীগুলোতে পীরপ্রেমের যে উষ্ণতা আছে, তা আজও লক্ষ মানুষের অন্তরে জ্বালানি হয়ে জ্বলে।

👉 আপনি চাইলে আমি এগুলোকে ছোট ছোট কবিতার আকারে সাজিয়ে, যেন আপনার ব্লগে বা কাব্যগ্রন্থে ব্যবহার করা যায়, সেভাবে সাজিয়ে দিতে পারি। চান কি? 🥰

Share on Google Plus

About হৃদয়ের প্রশান্তি

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.